
কোম্পানির অর্থনৈতিক অবস্থা : আপনি নিশ্চয়ই এমন কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে চান না, যেখানে চাকরি ছাড়তে হবে কোম্পানির বেহাল দশার কারণে। তাই কোম্পানির অর্থনৈতিক অবস্থা আগেভাগেই জেনে নিন।
কোম্পানির ব্র্যান্ড ভ্যালু : বাজারে চাকরিদাতার ব্র্যান্ডের মূল্যমানের ওপর আপনার ক্যারিয়ারের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে। চলতি বাজারের গড় মূল্যমানের চেয়ে কম হলে অদূর ভবিষ্যতেই এখানে ক্যারিয়ারের ইতি ঘটতে পারে। তাই প্রতিষ্ঠানের খুঁটি শক্তিশালী না হলে বিপদ।
কাজের পরিবেশ : কাজের পরিবেশ ও অফিস সংস্কৃতি বিষয়ে ইন্টারভিউয়ের সময়ই ধারণা পাওয়া যায়। আপনি জিজ্ঞাসাও করে নিতে পারেন। কাজের আদর্শ, উদ্যাপন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কর্মীদের অংশগ্রহণের পরিবেশ সম্পর্কে জেনে নিন। সাধারণ কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন আয়োজনের ছবি ও ভিডিও বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এগুলো প্রকাশ করে। তবুও আরো বেশি কিছু বুঝে নেওয়াটা জরুরি।
সুযোগ-সুবিধা : হিসাব করে দেখুন, কোম্পানি যে বেতন-ভাতা কিংবা অন্যান্য সুবিধাদি দেবে, এর সঙ্গে বাজারের সামঞ্জস্যতা আছে কি না। কম হলে তা ভালো নয়। আবার খুব বেশি হলেও চিন্তার বিষয়। এও দেখতে হবে, পদোন্নতি মিললে বর্তমান বেতন ভাতার চেয়ে ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি কি না।
ব্যক্তিগত জীবন : আপনার চাকরিটা এমন হবে, যেখানে ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে কর্ম জীবনের সংঘাত থাকবে না। যে চাকরি এ দুই জীবনের মধ্যে ঝামেলা পাকিয়ে ফেলে, তাতে যোগ দেওয়ার আগে দ্বিতীয়বার ভেবে নিন। -ডেস্ক