খবরে আরও বলা হয়, বুধবার বিকেলে মঞ্চে মায়াবতী প্রবেশ করতেই উঠে দাঁড়ান অখিলেশ যাদব! তারপর তারা পাশাপাশি বসে মেতে যান দীর্ঘ আড্ডায়। মায়াবতীর অন্য পাশে আরএলডি নেতা অজিত সিংহ। কথা বললেন তারাও। প্রেস গ্যালারিতে তখন জল্পনা, উত্তরপ্রদেশের আসন্ন উপনির্বাচনের (যেখানে আরএলডি, বিএসপি, এসপি জোট গড়ে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ছে) রণকৌশলই কি ঝালিয়ে নিচ্ছেন তারা! অনুষ্ঠান শেষে মায়াবতী এসে জড়িয়ে ধরলেন সোনিয়াকে। একটু পরেই সেখানে এলেন রাহুল। তিনজনের আলাপ চলল বেশ কিছুক্ষণ। অখিলেশের সঙ্গে করমর্দন করে কথা বললেন রাহুল। সীতারাম ইয়েচুরি একটু দেরি করে এলেও ঘুরে ঘুরে সকলের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করলেন। নমস্কার করলেন মমতা ব্যানার্জিকেও। শপথ শেষে শরদ পওয়ার, মায়াবতী, অজিত সিংহ, সোনিয়া, রাহুল, সীতারাম, কুমারস্বামী, ডি রাজা, লালুপ্রসাদের ছেলে তেজস্বীকে পাশাপাশি হাত ধরে ছবি তুলতেও দেখা গেল।
মঞ্চের একপ্রান্তে বসেছিলেন সনিয়া, রাহুল, অখিলেশ, মায়াবতীরা। অন্য প্রান্তে মমতা, চন্দ্রবাবু নায়ডু, শরদ যাদব, পিনারাই বিজয়ন, অরবিন্দ কেজরীবালেরা। পরে তেজস্বী এসে মমতার হাঁটু ছুঁয়ে প্রণাম করলেন। তাদের দীর্ঘ আলোচনায় যোগ দিলেন অখিলেশ, চন্দ্রবাবু।
শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শেষ হতেই মেঘ কেটে রৌদ উঠল বেঙ্গালুরুর আকাশে। কোনো বিলম্ব না করে জ্বলল আতশবাজি। সব মিলিয়ে আগামী বছর লোকসভা ভোটের ‘ঢাকে কাঠি’ পড়ল এই কর্নাটক থেকে— এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। -ডেস্ক
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Notify me of follow-up comments by email.
Notify me of new posts by email.