(দিনাজপুর২৪.কম) র্মী পাঠানোর জন্য মালয়েশিয়াকে চাহিদাপত্র চলে এসেছে এবং যেকোনো সময় কর্মী যাওয়া শুরু করবে বলে দাবি করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। একই সঙ্গে চলতি বছর দেশটি ৫ থেকে ৭ লাখ কর্মী নেবে বলেও জানান তিনি। আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘অভিবাসীদের অগ্রন্থিত গল্প: স্বপ্ন ও বাস্তবতা’ শীর্ষক বইয়ের প্রকাশ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান। তিনি আরও বলেন, মালয়েশিয়া সব খাতে কর্মী নেবে। এবার কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া হবে ডিজিটাল। তাদের যতো লোক লাগবে, তারা দূতাবাসে চাহিদাপত্র পাঠাবে। প্রত্যেক কর্মীর জন্য আলাদা চুক্তিপত্র হবে। তবে যে যেই কাজে যাবেন, তাকে ৩ বছর সেই কাজেই থাকতে হবে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সৈয়দ রিফাত আহমেদ, বইয়ের সম্পাদক রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপারসন তাসনিম সিদ্দিকী, অনুষ্ঠানে জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক সেলিম রেজা, ডিএফআইডির কর্মকর্তা জোয়েল হারডিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফখরুল আলম, সুমাইয়া খায়ের, সেন্ট্রাল উইমেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পারভীন হাসান প্রমুখ। অভিবাসীরা জাতিগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন জানিয়ে শাহরিয়ার আলম বলেন, তাদের কারণেই আজ রিজার্ভ শক্তিশালী। তবে অভিবাসীদের যেমন সাফল্য আছে, তেমনি দুঃখ আছে। তবে বর্তমান সরকার অভিবাসী ও তাদের পরিবারের কল্যাণের জন্য কাজ করছে। নতুন নতুন বাজার চালুর চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে ৫ থেকে ৮ লাখ টাকা খরচ করে অনেকে বিদেশে যান। কিন্তু বেতন মাত্র ১২ হাজার টাকা। যারা যাচ্ছেন, তাদের হিসাব করা উচিত, এই টাকা ৩ বছরে উঠবে কি না। কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগী বা দালালদের কথায় অনেকে প্রতারিত হন। দুদেশেই এই দালালেরা আছে। আমরা এগুলো বন্ধ করতে চাই। যারা যাচ্ছেন, তারা কত দিনের জন্য যাচ্ছেন, কী করবেন- এসব ব্যাপারে চুক্তি থাকতে হবে। -ডেস্ক
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Notify me of follow-up comments by email.
Notify me of new posts by email.